সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সুনামগঞ্জের বিভিন্ন উপজেলা ও পৌর কমিটির আটকে থাকা সম্মেলন নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক জেলার সব এমপি এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় আলোচনা করেন। আটকে থাকা সম্মেলন নিয়ে কোন সুরাহা না হওয়ায় সম্মেলন থেকে সড়ে আসেন জেলা নেতৃবৃন্দ। সোমবার জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ ও সাংগঠনিক সম্পাদক আহমেদ হোসনের সঙ্গে টেলিফোনে দীর্ঘ সময় জেলার ১২টি ইউনিটের সম্মেন নিয়ে কথা বলেন।
মতিউর রহমান আগামী ১০ ডিসেম্ভরের মধ্যে ১২টি ইউনিটের সম্মেলন সম্ভব নয় বলে দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে জানান। কেন্দ্রীয় নেতারা মতিউর রহমানের কথা শুনে তার সঙ্গে একমত পোষণ করেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, আমি আজকে (সোমবার) কেন্দ্রীয় নেতা মাহবুব উল আলম হানিফ এবং আহমেদ হোসেনের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদেরকে জানিয়েছে, আমি শারীরিক ভাবে কিছুটা অসুস্থ এবং আমাদের হাতে সময় কম, ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে ১২টি ইউনিটের সম্মেলন সম্ভব নয়। যেহেতু জেলা সম্মেলন হচ্ছে না তাই আটকে থাকা সম্মেলন গুলো জানুয়ারি আয়োজনের কথা তাদের জানাই। তারা বলেন, আপনারা জানুয়ারী মাসে সব ইউনিটের সম্মেলন করেন।
প্রসঙ্গত, সম্মেলন আটকে থাকা ইউনিটগুলো হল, শাল্লা উপজেলা, জগন্নাথপুর উপজেলা, জামালগঞ্জ উপজেলা, ধর্মপাশা উপজেলা, ছাতক উপজেলা ও পৌর, তাহিরপুর উপজেলা, সুনামগঞ্জ সদর ও পৌর, দিরাই উপজেলা, দোয়ারাবাজার, দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা।